কোনো বিপদে-আপদে ব্যাংকের দিক দিয়ে টাকা প্রয়োজনের কথা আসলে শুরুতেই আমাদের মাথায় আসে ব্যাংক লোনের কথা। এক্ষেত্রে বাংলাদেশের জনসাধারণ খুব সহজেই ব্র্যাক এনজিও লোন সিস্টেমের সাহায্য নিতে পারে। তবে কিভাবে নেওয়া যাবে এই লোন? এই লোন নিতে হলে কি কি শর্ত পূরণ করতে হবে?
এ সম্পর্কিত তথ্য জানতে গিয়ে অনেকেই ঝামেলায় পড়েন। চলুন তবে আজ এমন একটি আর্টিকেলের সাথে পরিচিত হওয়া যাক যে আর্টিকেলটি আপনাকে ব্র্যাক এনজিও লোন পদ্ধতি সম্পর্কিত সকল তথ্য নিশ্চিত করবে।
ব্র্যাক ব্যাংক লোন কি?
যাদের ব্র্যাক ব্যাংকে একাউন্ট রয়েছে তারা চাইলে সেই একাউন্টের এগেনেস্টে লোন নিতে পারেন। অন্যান্য ব্যাংকের মতো এই ব্যাংকেও লোন সিস্টেমে প্রকারভেদ রয়েছে। অর্থ্যাৎ বিভিন্ন ক্যাটাগরির লোন নেওয়ার সুযোগ রয়েছে। যেমন ব্র্যাক ব্যাংক হোম লোন, ব্র্যাক ব্যাংক জেনারেল লোন!
এসব লোন সম্পর্কে আমরা আর্টিকেলটির পরবর্তী অংশেই আলোচনা করবো। সুতরাং কোনো তথ্য মিস করতে না চাইলে আমাদের সাথেই থাকুন এবং জানতে থাকুন ব্র্যাক এনজিও লোন পদ্ধতি সহ ব্র্যাক ব্যাংক লোন সুদের হার-সম্পর্কিত প্রাসঙ্গিক সকল তথ্য।
ব্র্যাক ব্যাংক লোন কত প্রকার?
অন্যান্য ব্যাংকের মতো ব্র্যাক ব্যাংকেও রয়েছে লোনের প্রকারভেদ। ব্র্যাক ব্যাংক বাংলাদেশে বিভিন্ন প্রকারের লোন প্রদান করে থাকে। লোনের ধরণ বা এই প্রকারভেদ নির্ভর করে সাধারণ কত টাকার লোন নিচ্ছেন, কেনো লোন নিচ্ছেন এবং কোন ধরণের একাউন্টের সাহায্যে লোন নিচ্ছেন তার উপর।
চলুন তবে ব্র্যাক ব্যাংকের লোনের প্রকারভেদ সম্পর্কে আলোচনা করা যাক। ব্র্যাক ব্যাংক লোনের প্রকারভেদ হলো :
- মোটর লোন
- হোম লোন
- শিক্ষা লোন
- টিচার্স লোন
- স্যালারি লোন
- পার্সোনাল লোন
- সিএমএসএমই লোন
ব্র্যাক এনজিও লোন পদ্ধতি
এই ঋণ সেই ব্যক্তিদের জন্য যারা একটি নতুন বা ব্যবহৃত গাড়ি কিনতে চান তবে হাতে এটি কেনার মতো খুব একটা অর্থকড়ি নেই। বলে রাখা ভালো এই লোন সহজেই পাওয়া যায় এবং এই লোনের মাধ্যমে গাড়ি কেনা যায়। বিশেষ করে যারা গাড়ি চালিয়ে আয় করতে চান কিন্তু গাড়ি কেনার অর্থ নেই অর্থ্যাৎ উপার্জনের পথ নেই তারা এই লোনটি নিতে পারেন।
তবে গাড়ি কিনে আয় করতে না চাওয়া ব্যাক্তিরাও এই লোন নিতে পারবে। যদিও সময়মতো লোন পরিশোধ করার সক্ষমতা সম্পর্কে আগে থেকেই নিশ্চিত থাকতে হবে। ব্র্যাক ব্যাংকের এই মোটর লোন সম্পর্কিত কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য হলো :
- সর্বোচ্চ ২০ লাখ টাকা নেওয়া যাবে এবং এক থেকে পাঁচ বছর মেয়াদে পরিশোধ করতে হবে।
- গত এক বছরের ব্যাংক স্টেটমেন্ট, গাড়ির মূল্য বিবরণী, ব্যক্তিগত টিআইএন সনদপত্রসহ অন্যান্য ডকুমেন্ট জমা দিতে হবে।
- সুদের হার ১৫ থেকে১৬ শতাংশ হবে এবং আবেদনকারীকে মাসিক ২৫ হাজার টাকার কর্মকর্তা হতে হবে।
- ৩৫ হাজার টাকা উপার্জনক্ষম ব্যবসায়ী, স্বনির্ভর ও জমির মালিকও আবেদন করতে পারবেন।
হোম লোন
সাধারণত বাসা কিনতে চাইলে ব্র্যাক ব্যাংকের পক্ষ থেকে এই লোন প্রদান করা হয়। খেয়াল করবেন ব্র্যাক ব্যাংক এমন ব্যক্তিদের জন্য হোম লোন অফার করে যারা একটি নতুন বাড়ি, অ্যাপার্টমেন্ট বা জমি কিনতে বা নির্মাণ করতে চায়। অর্থ্যাৎ এখানে পুরোনো বাড়িঘর মেরামত করার কাজে আপনি এই হোম লোনের সাহায্য নিতে পারবেন না।
ব্র্যাক ব্যাংকের এই হোম লোন শুধুমাত্র তাদের জন্যেই যারা নতুনভাবে বাড়ি কিনতে চায় বা বানাতে চায়। যারা নতুন বাড়ি তৈরির ক্ষেত্রে ব্র্যাক ব্যাংক থেকে লোন নিতে চান তারা এই ব্যাংকের একাউন্টের মাধ্যমে সর্বোচ্চ ২ কোটি টাকা লোন নিতে পারবেন।
তবে এই লোনের ক্ষেত্রে একজন গ্রাহক হিসাবে আপনাকে ২০% সুদ দিতে হবে এবং এই ২ কোটি টাকা ২০ বছরের মধ্যে পরিশোধ করতে হবে। পাশাপাশি সময়মতো তা পরিশোধ করার মন-মানসিকতা থাকতে হবে। এছাড়াও আপনাকে জানতে হবে :
- আবেদনকারীকে অবশ্যই বিজনেস ওনার, প্রাইভেট কোম্পানির অনার, পার্টনারশিপ বিজনেস কোম্পানির ম্যানেজার হতে হবে।
- আবেদনকারীর মাসিক ইনকাম ন্যূনতম ৩০ হাজার না হলে এবং লোন গ্রহীতার বয়স সর্বনিম্ন ২৫ বছর না হলে আবেদন করা যাবে না।
- গ্রাহককে ব্রাক ব্যাংকের এই হোম লোনটি সর্বোচ্চ ২০ বছরের মধ্যে পরিশোধ করতে হবে।
শিক্ষা লোন
শিক্ষার্থীদের শিক্ষা সম্পন্ন করার জন্য এই লোন প্রদান করা হয়। যাইহোক, সব বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের বাবা-মা ও আইনি অভিভাবকরা তাদের সন্তানদেন শিক্ষিত করে মানুষের মতো মানুষ করে তুলতে চাইলে ব্র্যাক ব্যাংকের এই শিক্ষা লোন নিতে পারেন। তবে এই শিক্ষা লোন সিস্টেমে আপনাকে পছন্দের সময় অনুযায়ী ৩, ৪, ৬ বা ১২ মাস পর পর ধাপে ধাপে লোন নিতে হবে।
অর্থ্যাৎ একসাথে সব টাকা পাবেন না। যাদের ন্যূনতম ২০ হাজার টাকা মাসিক আয় আছে এমন বাবা-মা বা অভিভাবক আছে কেবল তারা এই লোনের জন্য আবেদন করতে পারবেন। সবচেয়ে খুশির ব্যাপার হলো এই লোন যারা নেবেন তারা কিন্তু বার্ষিক ৮ শতাংশ আকর্ষণীয় ইন্টারেস্ট রেট উপভোগ করার সুযোগ পাবেন।
শুধু তাই নয়! পাশাপাশি গ্রাহকরা মোট শিক্ষা ব্যয়ের ১৩০ শতাংশ পর্যন্ত এবং সর্বোচ্চ ২০ লাখ টাকা লোন নিতে পারবেন এই লোন সিস্টেমের সাহায্যে। মাথায় রাখতে হবে :
- সর্বোচ্চ ২০ লাখ টাকা লোন নিতে পারবেন।
- ৩, ৪, ৬ বা ১২ মাস পর পর ধাপে ধাপে লোন পরিশোধ করতে হবে।
- বার্ষিক ৮ শতাংশ আকর্ষণীয় ইন্টারেস্ট রেট উপভোগ করার সুযোগ পাবেন।
- ন্যূনতম ২০ হাজার টাকা মাসিক আয় আছে এমন বাবা-মা বা অভিভাবকরা এই লোনের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
টিচার্স লোন
এই লোন সম্পর্কে আলোচনা করার পূর্বে বলে রাখি, দেশের শিক্ষক-শিক্ষিকাদের জন্য এটি দেশের প্রথম কোনো একটি লোন সিস্টেম। পাশাপাশি আপনি জেনে খুশি হবেন যে এই ঋণ পেতে কোনো ধরণের জামানতের প্রয়োজন হবে না। তাছাড়া পাঁচ বছরে পরিশোধযোগ্য এই লোন বা ঋণ। আর আপনি চাইলে সর্বোচ্চ ২০ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ মিলবে এই লোন সিস্টেমে।
আপনার যেসব শিক্ষক-শিক্ষিকারা এই লোন নিতে চান তারা তাঁদের নিকটস্থ ব্র্যাক ব্যাংক শাখায় অথবা ১৬২২১ নম্বরে ফোন করে এ ঋণ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। তবে হ্যাঁ। এই লোন পেতে হলে আগ্রহী ব্যাক্তির মাসিক বেতন হতে হবে ন্যূনতম ১৭ হাজার টাকা। জেনে রাখুন :
- এই লোন নিতে হলে গ্রাহকের মাসিক বেতন হতে হবে ন্যূনতম ১৭ হাজার টাকা।
- যেকোনো সরকারি, বেসরকারি ও এমপিওভুক্ত স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় ও ব্র্যাক ব্যাংকের তালিকাভুক্ত ইংরেজি মাধ্যম স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষিকারা এই লোন নিতে পারবে।
- লোনটি নিতে হলে নিকটস্থ ব্র্যাক ব্যাংক শাখায় অথবা ১৬২২১ নম্বরে যোগাযোগ করতে হবে।
স্যালারি লোন
আপনি কি জানেন ব্র্যাক ব্যাংকে এমনও সিস্টেম রয়েছে যে, যেকোনো চাকরিজীবী স্যালারি লোন হিসাবে ব্র্যাক ব্যাংকের মাধ্যমে ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ নেওয়ার সুযোগ পাবে? ঠিকই জেনেছেন! এই লোনের ক্ষেত্রে আবেদনকারীর মাসিক বেতন নিম্নে ১২ হাজার টাকা হতে হবে। অন্যান্য প্রকারের লোনের মতো এই লোনের ক্ষেত্রেও সুদ রয়েছে।
তবে খুশির ব্যাপার হলো এই স্যালারি লোনে বিদ্যমান সুদের হার থেকে ১% ছাড় পাবে গ্রহীতা। এই লোন যারা নেবেন তারা চাইলে ১২ থেকে ৬০ মাস মেয়াদে সমান কিস্তিতে এই লোন পরিশোধ করার সুযোগ পাবেন।
তবে মনে রাখবেন, কেবলমাত্র এমন ব্যাক্তিই এই লোন নেওয়ার সুযোগ পাবেন যে কিনা একজন স্থায়ী বেতনভুক্ত চাকরিজীবী এবং গ্রহণ করা লোন পরিশোধ করার ক্ষেত্রে পুরোপুরি সক্ষম। এই লোন সম্পর্কে আরো জানতে নিচের পয়েন্টগুলিতে ফোকাস করুন :
- ১২ থেকে ৬০ মাস মেয়াদে সমান কিস্তিতে এই লোন পরিশোধ করতে হবে এবং আবেদনকারীর বেতনের ১৫ গুণ পর্যন্ত লোন নিতে পারবে।
- আবেদনকারীকে সর্বশেষ ৬ মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট, বেতনের রশিদ, জাতীয় পরিচয়পত্র ও এক বছরের চাকরির অভিজ্ঞতার কাগজপত্র ব্যাংকে জমা দিতে হবে।
- আবেদনকারীকে অবশ্যই একজন স্থায়ী বেতনভুক্ত চাকরিজীবী হতে হবে।
পার্সোনাল লোন
ব্র্যাক ব্যাংক থেকে আপনি চাইলে নির্দিষ্ট সুদ পরিশোধ করে পার্সোনাল লোনও নিতে পারবেন। বলে রাখা ভালো, এই পার্সোনাল লোনের ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন অর্থের পরিমাণ ১ লাখ টাকা এবং এই লোনের সর্বাধিক অর্থের পরিমাণ ২০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত। পাশাপাশি অর্থের পরিমাণ অনুযায়ী এই ক্যাটাগরির লোনের মেয়াদ হবে ১ থেকে ৫ বছরের মতো।
বেতনভূক্ত ব্যক্তি, পেশাদার এবং ব্যবসায়ী আগ্রহী গ্রাহকেরাই কেবল এই পার্সোনাল লোনের সুবিধা ভোগ করার সুযোগ পাবে।
এই লোনের ক্ষেত্রে আবেদনকারীকে স্যালারি সার্টিফিকেট অথবা পে স্লিপ লাস্ট ৬ মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট, পেশাদারীর সার্টিফিকেট কপি, লেটারের হেডে নিজের আয়ের ডিক্লারেশন, লাস্ট ১ বছরের ব্যাংক স্টেটমেন্টসহ ইত্যাদি ডকুমেন্টস শো করাতে হবে। এই পার্সোনাল লোনের কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য হলো :
- সর্বনিম্ন ২০ হাজার টাকা এবং সর্বোচ্চ ১ লক্ষ টাকা লোন নিতে পারবেন।
- ১ বছর থেকে ৫ বছর পর্যন্ত সময়ে লোন পরিশোধ করার সুযোগ পাবেন।
- ব্রাক ব্যাংকের প্রসেসিং ফি ২% এবং জামানত লাগবে না।
- ডকুমেন্টস হিসাবে NID কার্ডের ফটোকপি, পাসপোর্ট সাইজের ছবি ১ কপি, বিগত ছয় মাসের ব্যাংক হিসাব এবং ট্রেড লাইসেন্স শো করাতে হবে।
- আবেদনকারীর মাসিক বেতন কমপক্ষে ২৫ হাজার হতে হবে।
সিএমএসএমই লোন
বর্তমানে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পুনঃঅর্থায়ন প্রকল্পের অধীনে সিএমএসএমই খাতে ঋণ বা লোন দিচ্ছে এই ব্র্যাক ব্যাংক। এই লোনকে আবার বৃদ্ধি ঋণও বলে থাকে অনেকে। ব্র্যাক ব্যাংক একটি স্বনির্ভর কর্মসূচী ব্যাংক যা সামাজিক উন্নয়ন এবং আর্থিক উন্নয়নে সক্ষম করতে চেষ্টা করে। এই লোন সম্পর্কিত প্রকল্পে যোগ দিতে পারেন আপনিও।
আগ্রহী গ্রাহকদের জন্যে ইতিমধ্যেই ২৫ হাজার কোটি টাকার তহবিল গঠন করেছে ব্র্যাক ব্যাংক কতৃপক্ষ নিজেই। এই লোন সিস্টেমের অংশ হিসাবে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো ২ শতাংশ সুদে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে ৭ শতাংশ সুদে গ্রাহকদের দেওয়ার ব্যবস্থা করেছে।
আপনি যদি উদ্যোক্তা হোন সেক্ষেত্রে এই সিএমএসএমই লোনও নিতে পারেন। ‘সিএমএসএমই খাতে মেয়াদি ঋণের বিপরীতে পুনঃঅর্থায়ন স্কিম’ প্রকল্পের আওতায় অংশগ্রহণকারী ব্যাংক সিস্টেমের আওতায় এই লোন নিতে নিকটস্থ ব্যাংক শাখায় যোগাযোগ করুন। জানতে হবে :
- ২ শতাংশ সুদে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে এই লোন নিতে পারবেন।
- ১২ মাসের অধিক মেয়াদে এই লোন নিতে পারবেন।
- এই লোন সিস্টেমের অংশ হিসাবে কুটির শিল্প খাতের একজন গ্রাহক সর্বোচ্চ ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ নিতে পারবেন।
Also Read:
- প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন নেওয়ার নিয়মাবলী
- কৃষি ব্যাংক লোন নেওয়ার নিয়ম, ইন্টারেস্ট রেট ইত্যাদি
- পৃথিবীর কোন দেশের টাকার মান সবচেয়ে বেশি
- ইসলামী ব্যাংক ডিপিএস খোলার নিয়ম ও লাভ-ক্ষতি
ব্র্যাক ব্যাংক লোন সুবিধা
ইতিমধ্যে ব্র্যাক ব্যাংকের লোনের প্রকারভেদ ও নিয়মাবলী সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে উল্লেখ করা হয়েছে। এছাড়া ব্র্যাক ব্যাংক লোন সুবিধা সম্পর্কে কিছুটা হলেও ধারণা পেয়েছেন। এ বিষয়ে নিচে গুরুত্বপূর্ণ কিছু পয়েন্ট উল্লেখ করা হল –
- ব্র্যাক ব্যাংক লোন নিতে বাড়তি কোন ঝামেলা নেই।
- ঋণ পরিশোধে দীর্ঘ সময় পাওয়া যায়।
- লোন নিতে কোন ধরনের প্রক্রিয়া করণ ফি দিতে হয় না।
- ব্র্যাক ব্যাংকের লোন সুদের হার বেশ ভালোই রয়েছে।
ব্র্যাক ব্যাংক লোন সুদের হার
ব্র্যাক ব্যাংকের লোনের প্রকারভেদের পাশাপাশি ব্র্যাক ব্যাংক লোন সুদের হার, লোন নেওয়ার নিয়মাবলী ও সুবিধাসমূহ ইতিমধ্যে আর্টিকেলে আলোচনা করা হয়েছে। লোনের প্রকারভেদের উপর ভিত্তি করে লোনের সুদের হারে ভিন্নতা রয়েছে।
আপনি কি ধরনের লোন নিতে চান এবং উক্ত লোনে কি ধরনের সুদের হার পাবেন তা জানতে উপরে উল্লেখিত ব্র্যাক ব্যাংকের লোনের প্রকারভেদগুলো ভালো করে জেনে নিন।
সর্বশেষঃ কেমন লাগলো আমাদের আজকের এই ব্র্যাক এনজিও লোন পদ্ধতি সম্পর্কিত আর্টিকেলটি? আশা করি ভালো লেগেছে! ব্র্যাক ব্যাংক ছাড়াও কিন্তু ব্যক্তি ও প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ে দেশের অন্যান্য ব্যাংকও ঋণ সুবিধা দিয়ে থাকে। যাদের ব্র্যাক পছন্দ না তারা সেসব ব্যাংককে টার্গেট করতে পারেন। বিস্তারিত জানতে আমাদের পরবর্তী আর্টিকেলে চোখ রাখুন। ধন্যবাদ।।
ধন্যবাদ ভাই, ভালো ভাবে সব কিছু খুব সুন্দর ভাবে আপনি ব্লগ মাঝে উপস্থিত করে ছেন আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
আপনার মূল্যবান মতামতের জন্য ধন্যবাদ। এ ধরনের নিয়মিত তথ্যবহুল আর্টিকেল পেতে আমাদের সাথেই থাকুন।।