আপনি যদি বিদেশ যেতে চান এবং আপনার যদি লোন নেওয়ার দরকার হয়ে থাকে, তাহলে অবশ্যই কিন্তু আপনাকে ব্যাংকের কাছে যেতে হবে। কারণ, বিপদে পড়লে একমাত্র ব্যাংকের কাছ থেকে লোন নেওয়া যায়। মূলত ব্যাংক হলো বিপদের একমাত্র বন্ধু। তবে ব্যাংক থেকে লোন নেওয়া হলে সুদের বেলায় এক পার্সেন্টও ছাড় দেয় না এই কথাটি সত্য। ব্যাংক থেকে লোন নিতে হলে কড়া সুদে ব্যাংক থেকে লোন নেওয়া লাগে। আর আজকের এই আর্টিকেলে প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো।
প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক এর কাজ কি?
প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠা লগ্ন হতে বর্তমান সময়ে এখন পর্যন্ত প্রায় ৭৭,০০০ বিদেশগামী কর্মীদের অভিবাসী ঋণ প্রদান করেছে বলে জানা গেছে। প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক সাধারণত ০৩ দিনে অভিবাসন ঋণ মঞ্জুর করে থাকে। এছাড়াও বিদেশ ফেরত উল্লেখযোগ্য সংখ্যক কর্মীকে পুনর্বাসন ঋণ প্রদানের মাধ্যমে কর্মসংস্থানে সহায়তা করছে।
প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক কত টাকা লোন দেয়?
আপনি যদি বিদেশ যেতে চান তাহলে আপনি কোন রকমের জামানত ছাড়াই দুই বছর মেয়াদে তিন থেকে পাঁচ লাখ টাকা পর্যন্ত লোন নিতে পারবেন। বিদেশে গিয়ে তারপর সেখানে কাজ করে আপনি এই ঋণের টাকা পরিশোধ করে দিতে পারবেন এতে কোন সমস্যা নেই।
প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন নিয়ম
প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার জন্য আপনার অনুপস্থিতিতে আপনার আত্মীয়–স্বজন ঋণ চালাতে পারবে এরকম একজন সক্ষম ব্যক্তি থাকতে হবে। জামিনদার ব্যক্তির আর্থিক স্বচ্ছলতা অবশ্যই থাকা লাগবে, আর তা না হলে হবে না। যে ব্যক্তি লোনের জন্য আবেদন করবে তার ভিসা যাচাই করার জন্য দুই কপি ছবি এবং ফোন নাম্বার ব্যাংকে জমা দিতে হবে। আর তাহলে তিন কার্যদিবসের দিনের মধ্যে ব্যাংক আপনাকে এই বিষয়টি কনফার্ম করে দেবে যে তারা আপনাকে লোন দিবে কি দিবে না।
প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন সুবিধা
প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে মূলত বিভিন্ন রকমের প্রকারের লোণ নেওয়ার সুবিধা রয়েছে। যেমন – অভিবাসন ঋণ কিংবা মাইগ্রেশন ঋণ, পুনর্বাসন ঋণ, বঙ্গবন্ধু অভিবাসী বৃহৎ পরিবার ঋণ, বিশেষ পুনর্বাসন ঋণ। এই সমস্ত স্কিমের আওতায় কোন ধরনের জামানত ছাড়াই একজন মানুষ যদি প্রবাসে যেতে চান তবে দুই বছর মেয়াদে তিন থেকে পাঁচ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ খুব সহজে নিতে পারবেন।
প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন সুদের হার
আপনি যদি প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে লোন নিতে চান তবে আপনাকে প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকে লোন নেওয়ার জন্য নির্দিষ্ট পরিমাণ একটা সুদ দিতে হবে তাদেরকে সুদের হার প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক অভিবাসন ঋণের সুদের উপরে ৯% (সরল সুদ) নিয়ে থাকে।
প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোনের প্রকারভেদ
প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের অধীনে যে সমস্ত লোন সেবা গুলো রয়েছে সেগুলো আপনি খুব সহজে উপভোগ করতে পারবেন, আর প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের লোন এর যে সকল প্রকারভেদ গুলো রয়েছে সেগুলোর নিচে আলোচনা করা হলো। মূলত এই সমস্ত নামের অধীনে ব্যাংক থেকে লোন দেওয়া হয়ে থাকে।
- অভিবাসী ঋণ প্রদান।
- পুনর্বাসন ঋণ।
- বঙ্গবন্ধু অভিবাসী বৃহৎ পরিবার ঋণ।
- বিশেষ পুনর্বাসন ঋণ।
আপনাদের সঙ্গে উপরে যে চারটি প্রকল্পের কথা উল্লেখ করা হলো এই সমস্ত প্রকল্প অনুযায়ী আপনি প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে যেকোন গ্রাহক এই লোন সেবা গুলো উপভোগ করতে পারবে খুব সহজে। তাহলে চলুন এই চারটি প্রকল্পের ভিতর থেকে আপনি যদি কোন লোন নিতে চান, তাহলে কি শর্তগুলো পূরণ করতে হবে এবং লোন নেওয়ার নেম গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেয়া যাক।
অভিবাসী ঋণ প্রদান
আপনারা যদি অভিবাসী ঋণ সুবিধা নেওয়ার জন্য আগ্রহি হয়ে থাকেন কিংবা এই ঋণ সুবিধা উপভোগ করতে চান, তবে আপনাকে যে সমস্ত শর্ত মানতে হবে এবং অন্যান্য যে সমস্ত বিষয়গুলো প্রয়োজন হবে সেগুলো সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো দেখে নিন।
লোন নেওয়ার জন্য যে সমস্ত যোগ্যতা লাগবে –
- আপনার ঘনিষ্ঠ আত্বীয় কিংবা নিয়োগ কর্তার মাধ্যমে যদি আপনি বিদেশে চাকুরীর জন্য ভিসা লাভ করে থাকেন।
- আপনি যখন দেশে থাকবে না তখন আপনার অনুপস্থিত দিতে আপনার ঋণ চালানোর মতো একজন সক্ষম ব্যক্তি থাকতে হবে।
- জামিনদার যে ব্যক্তি হবেন তার আর্থিক স্বচ্ছলতা থাকা লাগবে।
- আবেদনকারী ব্যক্তির ভিসা যাচাই করার জন্য ২ কপি ছবি এবং মোবাইল ফোন নাম্বার দিতে হবে। আর তাহলে ৩ কর্মদিবসের মধ্যে আপনার লোন নেওয়ার বিষয়টি ব্যাংক থেকে কনফার্ম করে দেওয়া হবে।
ব্যাংকে যেসমস্ত ডকুমেন্ট লাগবে
যদি আপনি ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার জন্য মনোনয়নকৃত ব্যক্তি হয়ে যান, তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনার সমস্ত ডকুমেন্টস এর দরকার হবে সেগুলো সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
- ঋণ নেয়ার জন্য ব্যাংকের যে কোন শাখায় দায়িত্বরত কর্মকর্তা যিনি থাকবেন তার কাছ থেকে আপনাকে আবেদন পত্রটি সংগ্রহ করে নিতে হবে।
- আপনি যদি আবেদন করে থাকেন তবে আপনার সদ্য তোলা দুই কপি ছবি এবং তার সঙ্গে জাতীয় পরিচয়পত্রের ডকুমেন্ট ব্যাংকে প্রদান করতে হবে।
- আর তাছাড়া ও আপনার স্থায়ী ঠিকানা এর সকল ধরনের ডকুমেন্ট ব্যাংকে জমা দিতে হবে।
- আবেদনকারী জামিনদারের সদ্যতোলা দুই কপি ছবি এবং স্বত্বাধিকার সূত্রে জাতীয় পরিচয় পত্রের ডকুমেন্ট প্রদান করতে হবে।
- শারীরিক যোগ্যতার সার্টিফিকেট দিতে হবে, অর্থাৎ মেডিকেল সার্টিফিকেট।
- ঋণ নেওয়ার সময় ঋণ নেওয়া ব্যক্তিকে বীমা সুবিধা নিতে হবে, এছাড়াও এগুলো বাদে যদি ব্যাংক থেকে আরো কিছু দিতে বলে তাহলে সেগুলো আপনি ব্যাংকে জমা দিয়ে দিবেন তাহলেই হবে।
প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে ঋণ পরিশোধের চার্জ এবং কত দিনের মধ্যে দিতে হবে?
- নির্দিষ্ট পরিমানে ঋণ নেয়ার পরে টাকা ফেরত দেয়ার সময় আপনাকে শতকরা সুদের হার ০৯ টাকা অবশ্যই দিতে হবে।
- আপনার অবস্থানরত দেশের ভিসার মেয়াদ অনুযায়ী ঋণ পরিশোধের সময়সীমা নির্ধারণ করে দেওয়া হবে। আর এক্ষেত্রে সর্বোচ্চ সময়সীমা হল ২ বছর পর্যন্ত।
- ঋণ নেয়ার পর ঋণ নেওয়া ব্যক্তিকে মাসিক কিস্তিতে ঋণ পরিশোধ করা লাগবে।
পুনর্বাসন ঋণ
আর তাছাড়া আপনি যদি বিভিন্ন রকমের কৃষি প্রকল্পের জন্য ঋণ নেওয়ার জন্য আগ্রহী হয়ে থাকেন, তাহলে প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে পুনর্বাসন ঋণ সেবা নিতে পারবেন; এই ঋণ সুবিধাটি নিয়ে মূলত বিভিন্ন ক্ষুদ্র এবং কুটির শিল্প প্রকল্প বাস্তবায়ন করে ফেলা সম্ভব।
আর তাছাড়া আপনি যদি ইচ্ছা করেন তবে এই ঋণ নেয়ার মাধ্যমে মুরগির খামার, মাছ চাষ, গরু মোটাতাজাকরণ,তথ্যপ্রযুক্তিনির্ভর উদ্যোক্তা ইত্যাদি যে সমস্ত কার্যক্রম গুলো রয়েছে সেগুলো খুব সহজেই পরিচালনা করতে পারবেন।
ঋণ নেয়ার জন্য যে সমস্ত যোগ্যতা লাগবে
আপনি যদি এই ঋণ নিতে চান তবে অবশ্যই আপনাকে বিদেশ প্রত্যাগত হতে হবে এবং তার সঙ্গে প্রত্যাগত হওয়ার পরে বৈধ কাগজপত্র সহ পাঁচ বছরের ভিতরে আবেদন করার কাজটি করতে হবে।
ঋণগ্রহণকারী জামানত কৃত সম্পত্তির মালিকানা দলিল এবং তার সাথে অন্যান্য যে সকল দরকারি কাগজপত্র গুলো রয়েছে সেগুলো ব্যাংকে জমা দিতে হবে।
ঋণ গ্রহণের যে সমস্ত কাগজপত্র গুলো লাগবে সেগুলো নিচে দেওয়া হল –
- যে ব্যক্তি আবেদন করবে লোনের জন্য তার সদ্যতোলা ৩ কপি ছবি এবং তার সঙ্গে ভোটার আইডি কার্ড বর্তমান ও স্থায়ী ঠিকানা শনাক্তকরণের জন্য যে সমস্ত ডকুমেন্টস গুলো দরকার হয় সেগুলো জমা দিতে হবে।
- প্রকল্পের স্থান হিসাবে যে জায়গাটি নিয়ে নির্বাচন করা হবে সেই জায়গাটা যদি নিজের হয়ে থাকে তবে সেই জায়গার কাগজপত্র ব্যাংকে দেখাতে হবে আর যদি ভাড়া নিয়ে থাকেন তাহলে ভাড়ার চুক্তি পত্রের ফটোকপি দেখাতে হবে।
- বিদেশ থেকে প্রত্যাগমন এর প্রয়োজনীয় যে সমস্ত কাগজপত্র গুলো রয়েছে সেগুলো দেখাতে হবে।
- যারা এই প্রকল্পের জন্য জামিনদার হবেন তাদের সঠিক ডকুমেন্ট ব্যাংকে প্রদান করতে হবে।
- আর তাছাড়া আপনাকে আরো অন্যান্য কন্টাক্ট ডিটেইলস প্রোভাইড করা লাগতে পারে, আপনার কাছে যদি আরো কিছু তথ্য ব্যাংক থেকে চায় তবে সেগুলো ব্যাংকে প্রদান করে দিবেন তাহলেই হবে।
ঋণ পরিশোধ করার চার্জ সমূহ
- সুদের হার শতকরা ৯ টাকা আর প্রকল্পের ধরন অনুযায়ী আপনার ঋণ পরিস্থিতির সময়সীমা ও অর্থ সীমা নির্ধারণ করে দেওয়া হবে ব্যাংক থেকে।
বঙ্গবন্ধু অভিবাসী বৃহৎ পরিবার ঋণ
আর এছাড়াও আপনারা যদি বঙ্গবন্ধু অভিবাসী বৃহৎ পরিবার ঋণ প্রকল্পের সঙ্গে নিজেদেরকে সম্পৃক্ত করতে চান এবং এই রিলেটেড সমস্ত তথ্যগুলো সম্পর্কে জেনে নিতে চান, তাহলে নিম্নলিখিত লিংক হতে পিডিএফ ফরমেট ফাইলটি ডাউনলোড করে নিবেন।
উপরে দেওয়া পিডিএফ ফাইলটি যদি আপনারা ডাউনলোড করে নেন, তাহলে বঙ্গবন্ধু অভিবাসী বৃহৎ পরিবার ঋণ প্রকল্প সম্পর্কে বিস্তারিত সকল কিছু জানতে পারবেন এবং এই লোন নেওয়ার নিয়ম গুলো সম্পর্কে ও জানতে পারবেন।
বিশেষ পুনর্বাসন ঋণ
প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন এর ভিতরে ১ টি অন্যতম প্রকল্প হচ্ছে বিশেষ পুনর্বাসন ঋণ প্রকল্প। এই ঋণ প্রকল্পটি সম্পর্কে আপনি যদি বিস্তারিত জানতে চান তবে নিজের দেওয়া পিডিএফ ফাইল লিঙ্ক থেকে আপনি পিডিএফ ফাইলটি ডাউনলোড করে নেবেন।
আপনি যদি ঋণ প্রকল্পটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান এবং কিভাবে নেবেন এই সমস্ত বিষয় সমস্ত তথ্যগুলো জানতে চান তবে নিচের দেওয়া ফাইলটি ডাউনলোড করে নেবেন।
উপরে দেওয়া link থেকে যখন আপনারা পিডিএফ ফাইলটি ডাউনলোড করে নিবেন তখন আপনারা এই ঋণ প্রকল্প সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন এবং এই ঋণ প্রকল্প কি রকমের কাজে ব্যবহার করা হবে সেই সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।
আর তাছাড়া আপনারা, এই লোন নেয়ার ক্ষেত্রে যে সকল প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও অন্যান্য যে সমস্ত ডকুমেন্টস এর দরকার হবে সেগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জেনে নিতে পারবেন।
তাহলে আর আপনারা দেরি না করে এখনই উপরে দেওয়ার লিংক থেকে পিডিএফ ফাইলটি ডাউনলোড করে নেন এবং প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন সেবার মধ্যে সর্বশেষ যে লোন সেবা রয়েছে সেটি উপভোগ করতে আরও এক এগিয়ে যান।
Also Read:
- ব্র্যাক এনজিও লোন পদ্ধতি, লোন সুবিধা ও সুদের হার
- সোনালী ব্যাংক লোন নেওয়ার নিয়ম ও লোন ফরম
- কৃষি ব্যাংক লোন নেওয়ার নিয়ম, ইন্টারেস্ট রেট ইত্যাদি
- ডাচ বাংলা ব্যাংক লোন সুবিধা ও আবেদন পদ্ধতি
- ইসলামী ব্যাংক ডিপিএস খোলার নিয়ম ও লাভ-ক্ষতি
- কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতি ও সুযোগ-সুবিধা
প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন অনলাইন আবেদন
প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন ফরমঃ প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন ফরম আপনি চাইলে ব্যাংকে গিয়ে তারপরে সেখান থেকে নিয়েও পূরণ করে ব্যাংকের জমা দিতে পারেন অথবা আপনি চাইলে অনলাইন এর মাধ্যমেও ফরমটি পূরণ করে তারপরে ব্যাংকে গিয়ে জমা দিয়ে আসতে পারেন কোন সমস্যা নেই।
প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন অনলাইন আবেদন এই লেখাটির উপর ক্লিক করলে আপনি প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের যে লোন ফরমটি রয়েছে সেটা এখান থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারবেন খুব সহজেই। আর এই ফর্মটি পূরণ করার পরে আপনি অনলাইনের মাধ্যমে প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকে লোনের জন্য আবেদন করতে পারবেন অনায়াসে।
সর্বশেষঃ প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন সম্পর্কিত বিভিন্ন বিষয়ে আজকের এই আর্টিকেলে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে। এরপরেও যদি আপনাদের কোন ধরনের মতামত অথবা জানার থাকলে নিচের কমেন্ট বক্সে জানাতে পারেন। ধন্যবাদ।।