আপনি যদি আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র চেক করার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান, তাহলে আমাদের আজকের লেখাটি আপনাকে মনোযোগ সহকারে সম্পন্ন পড়া লাগবে। কারণ আজকের লেখার মধ্যে আপনারা জাতীয় পরিচয় পত্র চেক করার নিয়ম নিয়ে সকল তথ্যগুলো সম্পর্কে জানতে পারবেন।
জাতীয় পরিচয় পত্র চেক করার নিয়ম
অনেকেই আছেন যারা জাতীয় পরিচয় পত্র চেক করতে চান কিন্তু কিভাবে চেক করতে সে বিষয়টি না জানার কারণে করতে পারে না, তাদের জন্য মূলত আজকের লেখাটি। আপনি যদি আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র চেক করতে চান তবে আপনাকে যে কাজটি করতে হবে সেই বিষয় নিয়ে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা হলো দেখে নিন।
জাতীয় পরিচয় পত্র চেক করতে চাইলে আপনাকে যেভাবে SMS করতে হবে তা হচ্ছে – NID<Space>FORM NO<Space>DD-MM-YYYY ও 105 নম্বরে পাঠিয়ে দিবেন। ফিরতি যে এসএমএস আসবে তার মাধ্যমে আপনাকে আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রের নাম্বার জানিয়ে দেয়া হবে আর তারপরে সেই নাম্বারটা ব্যবহার করে আপনারা চাইলে খুব সহজে সহজে জাতীয় পরিচয় পত্র যাচাই করে নিতে পারবেন।
জাতীয় পরিচয় পত্র অনুসন্ধান
জাতীয় পরিচয়পত্র কিভাবে অনুসন্ধান করবেন এই বিষয়টি অনেকেই খুঁজে থাকেন! আর আজকে আপনারা এই আর্টিকেলের মধ্যে জাতীয় পরিচয় পত্রের অনুসন্ধান কিভাবে করবেন সেই বিষয়টি ও জানতে পারবেন। জাতীয় পরিচয়পত্র অনুসন্ধানে আপনারা নিচের কয়েকটি পূরণ করে খুব সহজে করতে পারবেন। এই বিষয় নিয়ে নিচে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা হলো দেখে নিন।
নির্বাচন কমিশন বাংলাদেশ এর তথ্য মতে জাতীয় পরিচয় পত্র নাম্বার যাচাই যদি করতে চান তবে আপনাকে আপনার মোবাইল ফোনের মেসেজ অপশনে গিয়ে টাইপ করতে হবে, NID <Space> Form Number <Space> dd-mm-yyyy, আর তারপরে আপনাকে এটাকে পাঠিয়ে দিতে হবে 105 নম্বরে। আর ফিরতি এসএমএস এর মাধ্যমে আপনারা জাতীয় পরিচয় পত্র নম্বর জেনে নিতে পারবেন অনায়াসে।
জাতীয় পরিচয় পত্র যাচাই
বর্তমান সময় এখন আপনারা চাইলে খুব সহজেই এবং খুব দ্রুত পদ্ধতিতে জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) যাচাই করে নিতে পারবেন। সকল ধরনের সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ‘পরিচয়’ নামের যে অ্যাপসটি রয়েছে সেটাকে ব্যবহার করে অনায়াসে এনআইডি নিশ্চিত করে নিতে পারবে। পরিচয় অ্যাপ আর ওয়েবসাইটের (www.porichoy.gov.bd) মাধ্যমে মূলত এনআইডি কার্ডের যে নাম্বারটি রয়েছে তার মাধ্যমে গ্রাহকদের তথ্য যাচাই-বাছাই করে নেয়া যাবে। প্রাথমিকভাবে একজন গ্রাহকের নাম, বাবার নাম, মায়ের নাম, বয়স এরপরে ঠিকানা যাচাই করে নেয়া যাবে।
ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খোলা, ডিজিটাল ওয়ালেট অ্যাকাউন্ট খোলার মতো যে সমস্ত কাজকর্মে জাতীয় পরিচয় পত্রের দরকার হয়ে থাকে, সে সমস্ত কাজগুলো খুব সহজেই এখন থেকে করা যাবে। কারণ ‘পরিচয়’ ব্যবহার করলে জাতীয় আইডি যাচাই করার জন্য কোন মানুষের দরকার হবে না। যে কোন প্রতিষ্ঠান কিংবা এপ্স ও ওয়েবসাইটের মাধ্যমে জাতীয় আইডি সনাক্ত করার ফলাফল সঙ্গে সঙ্গেই সক্রিয়ভাবে পাওয়া যাবে।
অনলাইনে জাতীয় পরিচয় পত্র চেক করার নিয়ম
অনলাইনের মাধ্যমে জাতীয় পরিচয় পত্র চেক করতে চান তবে আপনাকে আমাদের দেশের সরকারি যে ওয়েবসাইট রয়েছে যেখানে জন্ম নিবন্ধন জাতীয় পরিচয় পত্র বিভিন্ন তথ্য গুলো রয়েছে সেখানে যাবেন। তারপর আপনি জাতীয় পরিচয় পত্র অপশনটি সিলেক্ট করে! আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রের নাম্বার এবং জন্ম সাল টাইপ করে বসাবেন।
এরপরে সবার নিচে দেখতে পারবেন একটা ক্যাপচা নামে অপশন রয়েছে সেখান থেকে আপনাকে ক্যাপচা পূরণ করতে হবে, ক্যাপচা পূরণ করা হয়ে গেলে আপনারা নিচে সাবমিট নামে একটি অপশন পাবেন সেখানে ক্লিক করবেন। আর তাহলে আপনি আপনার জাতীয় পরিচয় পদ্ধতি অনলাইনের মাধ্যমে খুব সহজে চেক করে নিতে পারবেন।
মোবাইল নাম্বার দিয়ে জাতীয় পরিচয় পত্র
আপনি যদি আপনার মোবাইল ফোনের মাধ্যমে জাতীয় পরিচয় পত্র চেক করেছেন তবে সে ক্ষেত্রে আপনাকে যে কাজটি করতে হবে তাহলে আপনার মোবাইল ফোনের মেসেজ অপশনে গিয়ে টাইপ করতে হবে SC<space>F<space>নিবন্ধন স্লিপের ৮ আর সংখ্যার যে নাম্বারটি রয়েছে সেটি <space>D<space>৪ সংখ্যার জন্ম সাল দিবেন তারপরে (–) ২ সংখার জন্ম তারিখ লিখে লিখে পাঠিয়ে দিবেন 105 নাম্বারে।
উদাহরণ হিসেবে বলা যায় – SC F 12345678 D 2001-25 Send to 105 Number
24/48 ঘন্টার ভিতরে আপনি আপনার ভোটার আইডি কার্ড নাম্বার এবং আপনি আপনার নাম সহ ভোটের কার্ডের যে সমস্ত তথ্যগুলো রয়েছে সেগুলো দেখে নিতে পারবেন অনায়াসে।
আর এখান থেকে আপনারা আপনাদের সংগ্রহীত এনআইডি নাম্বার অথবা আপনার হাতে থাকা ভোটার স্লিপ নাম্বারের মাধ্যমে অনলাইন থেকে রেজিস্ট্রেশন করেই আপনার ভোটার আইডি কার্ড টা খুব সহজে ডাউনলোড করে নিতে পারবেন নিচের লিংকটি থেকে https://services.nidw.gov.bd/nid-pub/claim-account । আশা করি বুঝতে পেরেছেন কিভাবে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে আপনি আপনার এনআইডি কার্ড টি চেক করতে পারবেন। যদি কোন প্রশ্ন থাকে তবে কমেন্ট করে জানাতে পারেন।
জাতীয় পরিচয় পত্র চেক
জাতীয় পরিচয় পত্র কিভাবে আপনারা চেক করবেন সেই বিষয় নিয়ে উপরের বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা হয়েছে। আশা করি উপরে আলোচনা থেকে আপনারা বুঝতে পেরেছেন যে, কিভাবে জাতীয় পরিচয় পত্র চেক করতে পারবেন অনলাইনে মাধ্যমে এবং মোবাইল ফোনের মাধ্যমে কিভাবে এসএমএস টাইপ করে চেক করতে পারবেন সে বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করছি।
আশা করি, এরপর থেকে আপনারা খুব সহজেই মোবাইল ফোনের মাধ্যমে অনলাইন থেকে এবং এসএমএসের মাধ্যমে অনায়াসে আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র চেক করে নিতে পারবেন।
জাতীয় পরিচয়পত্র যাচাই পদ্ধতি
আপনি যদি আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র টি কিংবা অন্য যে কারো জাতীয় পরিচয় পত্র চেক করে দেখতে চান যে তার জাতীয় পরিচয়পত্রটি আসল কিনা তবে সে ক্ষেত্রে আপনারা চাইলে https://services.nidw.gov.bd/nid-pub/claim-account সবার প্রথমে এই ওয়েবসাইট ভিজিট করতে পারেন। এরপরে যার এন আইডি কার্ড চেক করতে চান তার জাতীয় পরিচয় পত্রের নাম্বার এবং জন্ম সাল মাস তারিখ বসিয়ে দিবেন তারপরে নিচে একটি ক্যাপচা আসবে সেটি সঠিক ভাবে সম্পন্ন করে! তারপরে সাবমিট অপশনে ক্লিক করবেন। আপনি যার জাতীয় পরিচয় পত্র টি চেক করবেন সেটি যদি অরিজিনাল হয়ে থাকে তবে সেই জাতীয় পরিচয় পত্রের সকল তথ্যগুলো আপনারা দেখতে পারবেন।
আর যদি সেটি অরজিনাল না হয় নকল বা ডুবলিকেট জাতীয় পরিচয় পত্র হয়ে থাকে! তবে আপনারা এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে সেই জাতীয় পরিচয় পত্রের কোনো তথ্য খুঁজে পাবেন না। আর এই ভাবেই কিন্তু আপনারা খুব সহজেই জাতীয় পরিচয় পত্র টি যাচাই করে নিতে পারবেন যে সেটি আসল না নকল। আশা করি যে, বিষয়টি ভালো ভাবে বুঝতে পেরেছেন।
নাম এবং ঠিকানাসহ জাতীয় পরিচয়পত্র যাচাই পদ্ধতি
শুধু নাম ও ঠিকানাসহ জাতীয় পরিচয় পত্র যাচাই যদি করতে চান তবে আপনাকে একটি ওয়েবসাইটে ভিজিট করতে হবে সেটি হল ldtax.gov.bd। এই ওয়েবসাইটের ভেতরে যাওয়ার পরে নাগরিক নিবন্ধন অপশন হতে মোবাইল নম্বর, জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর আর জন্ম তারিখ লিখে তারপরে পরবর্তী ধাপে এগিয়ে যেতে হবে। তারপরে আপনার মোবাইল নাম্বারে আসা ও ওটিপিটি দিয়ে একাউন্ট ভেরিফাই করে নিতে হবে। তারপরে আপনার প্রোফাইলে লগইন করে জাতীয় পরিচয় পত্রের তথ্য যাচাই করে নিতে পারবেন অনায়াসে।
আপনি যদি শুধুমাত্র নাম, পিতা-মাতার নাম এবং ঠিকানাসহ জাতীয় পরিচয় পত্র যাচাই করতে চান তবে নিচের ধাপগুলো সঠিকভাবে অনুসরণ করবেন।
- সবার প্রথমে আপনাকে ভিজিট করতে হবে ldtax.gov.bd এবং নাগরিক কর্ণারে ক্লিক করবেন।
- সব সময় খোলা থাকে এই রকমের একটি মোবাইল নাম্বার দিবেন, জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর দিবেন এবং তারপরে জন্ম তারিখ সিলেক্ট করে দিবেন।
- আপনার মোবাইল ফোনে আশা OTP দিয়ে একাউন্ট Verify করে নিবেন, তাহলেই হবে।
এই পদ্ধতিটি ব্যবহার করে আগের ছবি সহ তথ্য দেখার সুযোগ থাকার পরেও বর্তমানে এখন শুধু নাম এবং ঠিকানা দেখা যায়। ব্যক্তিগত নিরাপত্তার কথা চিন্তা করে নির্বাচন কমিশন হতে এটাকে বন্ধ করে রাখা হয়েছে।
নতুন ভোটার হতে কি কি লাগে?
নতুন ভোটার হওয়ার জন্য যেসব প্রয়োজনীয় কাগজপত্র প্রয়োজন তা নিচে দেওয়া হল –
- অনলাইনের মাধ্যমে জন্ম নিবন্ধন সনদ যেটা রয়েছে সেটা দিতে হবে অবশ্যই বাধ্যতামূলক।
- এসএসসি পরীক্ষার সনদের দরকার হয়। আবার অনেক সময় এসএসসি পরীক্ষার সনদের সঙ্গে সর্বশেষ পরীক্ষার সনদটীও আপনারা চাইলে দিতে পারেন। আর আপনাদের ভিতরে যাদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নেই কোনো রকমের সনদ দেয়ার দরকার হবে না।
- মা বাবার এনআইডি কার্ডের ফটোকপি।
- আপনি যদি বিবাহিত হন তাহলে স্বামী/ স্ত্রী এনআইডি কার্ডের কপি আর কাবিননামা দিতে হবে।
- রক্তের গ্রুপ পরীক্ষার রিপোর্ট তবে এটা খুব বাধ্যতামূলক দিতে হবে সেরকম বিষয় নয়।
- চেয়ারম্যান মেম্বার কিংবা ওয়ার্ড কাউন্সিলর এর প্রত্যয়ন পত্র।
- নাগরিকত্বের সনদ এটা কিন্তু বাধ্যতামূলক দিতে হবে।
- বিদ্যুৎ বিল পানির বিল গ্যাস বিলের যে কপি সেটা আপনাকে দিতে হবে।
- ট্যাক্স রশিদ তারসাথে পৌর করের রশিদ বাড়ি ভাড়া এর রশিদ ও লাগবে।
- আপনার যদি পাসপোর্ট থাকে তবে পাসপোর্ট এর কপি দিতে হবে।
- ড্রাইভিং লাইসেন্স যদি থেকে থাকে তবে সেটার ফটোকপি আপনাকে জমা দিতে হবে।
এনআইডি কার্ড চেক (জাতীয় পরিচয় পত্র চেক করার নিয়ম)
ভোটার আইডি কার্ড চেক যদি করতে চান তবে আপনাকে সে ক্ষেত্রে services.nidw.gov.bd ওয়েবসাইটে যাওয়ার পরে NID নম্বর, জন্ম তারিখ, ঠিকানা এবং মোবাইল নম্বর দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করে নিতে হবে, আর তারপরে আপনি আপনার এনআইডি কার্ড টি চেক করে নিতে পারবেন অনলাইনের মাধ্যমে খুব সহজেই।
নতুন ভোটার আইডি কার্ড চেক
ভোটার আইডি কার্ড চেক করার জন্য সবার প্রথমে আপনাকে এই ওয়েবসাইটে ভিজিট করতে হবে https://ldtax.gov.bd/citizen/register আশা করি বুঝেছেন। তারপরে আপনাকে আপনার মোবাইল ফোন নাম্বার, ভোটার আইডি কার্ড নাম্বার এবং জন্ম তারিখ উল্লেখ করতে হবে। সবকিছু করা হয়ে গেলে সবার শেষে আপনাকে “পরবতী” বাটনে ক্লিক করতে হবে আর তাহলেই আপনি আপনার ভোটার আইডি কার্ডের তথ্যগুলো দেখতে পারবেন।
Also Read:
- নতুন জন্ম নিবন্ধনের জন্য আবেদন পদ্ধতি জেনে নিন
- জন্ম তারিখ দিয়ে জন্ম নিবন্ধন যাচাই সম্পর্কে বিস্তারিত
- ব্র্যাক এনজিও লোন পদ্ধতি, লোন সুবিধা ও সুদের হার
- সোনালী ব্যাংক লোন নেওয়ার নিয়ম ও লোন ফরম
- কৃষি ব্যাংক লোন নেওয়ার নিয়ম, ইন্টারেস্ট রেট ইত্যাদি
- ডাচ বাংলা ব্যাংক লোন সুবিধা ও আবেদন পদ্ধতি
- ইসলামী ব্যাংক ডিপিএস খোলার নিয়ম ও লাভ-ক্ষতি
প্রশ্ন – উত্তর (FAQ)
১) প্রশ্ন: পুরাতন যে আইডি কার্ডগুলো রয়েছে তার তথ্য জানা কি সম্ভব?
উওরঃ হ্যাঁ অবশ্যই আপনারা কয়েকটা পদ্ধতি অবলম্বন করে খুব সহজে পুরাতন আইডি কার্ডের তথ্য জেনে নিতে পারবেন। আর আপনারা যদি প্রয়োজন আইডি কার্ডের অনলাইন কপি নিতে চান তবে সেটা ও নিতে পারবেন।
২) প্রশ্নঃ মোবাইল ফোনের মাধ্যমে কি আইডি কার্ডের তথ্য জানা পসিবল?
উওর: হ্যাঁ মোবাইল ফোনের মাধ্যমে আইডি কার্ডের তথ্য খুব সহজেই এবং খুব অল্প সময়ের মধ্যে কয়েকটা পদ্ধতি অবলম্বন করে জেনে নেওয়া যায়।
৩) প্রশ্নঃ নিবন্ধন স্লিপ কি দরকার?
উত্তরঃ হ্যাঁ। নিবন্ধন স্লিপ অবশ্যই অনেক দরকারি একটি বিষয়। পরবর্তীতে অনেক কাজে এই Slip দরকার হতে পারে তাই এটিকে সামলিয়ে রাখবেন।
৪) প্রশ্নঃভোটার নাম্বার পাওয়ার জন্য কতদিন পর্যন্ত সময় লাগে?
উত্তরঃ অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় পাঁচ থেকে সাত দিনের মধ্যেও পাওয়া যায় আবার অনেক সময় দেখা যায় ভোটার নাম্বার পাওয়া যায় মোবাইল ফোনে এসএমএস এর মাধ্যমে।
৫) প্রশ্নঃভোটার হতে সর্বোচ্চ কত বছর পর্যন্ত বয়স হওয়া লাগে?
উত্তরঃ ১৮ বছর হলে ভোট দেওয়ার জন্য একজন মানুষ উপযুক্ত হয়ে যায়। তবে জন্মতারিখ ১.১.২০০৪ এর মধ্যে যদিও হয়ে থাকেন তবে আপনারা কিন্তু খুব সহজেই আইডি কার্ড এর জন্য আবেদন করতে পারবেন কোন সমস্যা নেই তাতে।
সর্বশেষঃ আজকের এই আর্টিকেলের সাহায্যে জাতীয় পরিচয় পত্র চেক করার নিয়মাবলী বা যাচাইকরণ পদ্ধতি সম্পর্কে নিশ্চই বিস্তারিতভাবে জানতে পেরেছেন। এছাড়া জাতীয় পরিচয়পত্র সম্পর্কিত বিভিন্ন বিষয়ে এই আর্টিকেলে আলোচনা করা হয়েছে। এরপরেও যদি জাতীয় পরিচয়পত্র সম্পর্কিত কোন বিষয়ে জানার থাকে অথবা মূল্যবান মতামত থাকে তাহলে নিচের কমেন্ট বক্সে জানাতে পারেন। ধন্যবাদ।।