এতদিন ধরে দেশে অনেক বিদ্যুৎকেন্দ্র ডিজেলের মাধ্যমে বিদ্যুৎ উৎপাদন করতো। সেই সকল ডিডেল চালিত বিদ্যুৎকেন্দ্র সাময়িক স্থগিত হতে যাচ্ছে। মঙ্গলবার থেকে দেশে এলাকাভিত্তিক লোডশেডিং করা হবে। লোডশেডিং দিনে ১ থেকে দেড় ঘণ্টা হবে। আবার কোনো কোনো এলাকায় দুই ঘণ্টা পর্যন্ত লোডশেডিং হতে পারে।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে সোমবার এ বিষয়ে উচ্চ পর্যায়ের এক বৈঠক করা হয়। প্রধানমন্ত্রীর বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টা, মুখ্য সচিব, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি প্রতিমন্ত্রীসহ প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের অন্যান্য সিনিয়র সচিবগণ উক্ত বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
ঢাকা পাওয়ার ডিস্টিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড (ডিপিডিসি) বৈঠকের পর ঢাকা শহর ও পার্শ্ববর্তী এলাকার লোডশেডিংয়ের শিডিউল প্রকাশ করেছে।
তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী বলেছেন মঙ্গলবার থেকে এলাকাভিত্তিক লোডশেডিংয়ে ১ থেকে দেড় হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ ঘাটতি হতে পারে।
বৈঠক শেষে জানা যায়, মসজিদের এসি ব্যবহার বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এছাড়া দোকানপাট ও মার্কেট রাত ৮টার পর থেকে বন্ধ থাকবে।
বৈঠকের পর বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী বলেন, সারাদেশে পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত একদিন করে পেট্রল পাম্প বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত হয়েছে। এছাড়া বন্দর এলাকায় সপ্তাহে ২ দিন পেট্রল পাম্প বন্ধ রাখা হতে পারে। কোন পদ্ধতিতে পেট্রল পাম্প বন্ধ রাখা হবে সে বিষয়ে বিস্তারিত জানানো হয়নি।
আরও পড়ুনঃ