আপনি যদি নতুন জন্ম নিবন্ধন এর জন্য আবেদন করতে চান, কিন্তু কিভাবে করবেন বুঝতে পারছেন না! তবে আজকের আর্টিকেলটি আপনি মনোযোগ সহকারে পড়ার চেষ্টা করবেন। কারণ আপনি যদি নতুন জন্ম নিবন্ধনের জন্য আবেদন করার নিয়ম বা পদ্ধতি গুলো সম্পর্কে না জানেন আজকের আর্টিকেল থেকে সেই বিষয়গুলো সম্পর্কে আপনি বিস্তারিত জানতে পারবেন। তাই অবশ্যই আপনি আমাদের আজকের লেখাটি মনোযোগ সহকারে পড়ার চেষ্টা করুন। কিভাবে আপনি নতুন করে একটি জন্ম নিবন্ধনের জন্য আবেদন করতে পারবেন এবং জন্ম নিবন্ধন আবেদন করার জন্য আপনাদের কি কি কাগজপত্র বা কোথায় আবেদন করতে হবে।
অনলাইনে মাধ্যমে কিভাবে আবেদন করবেন এই সমস্ত বিষয়গুলো নিয়ে মূলত আজকের লেখার ভেতরে বিস্তারিত ভাবে সমস্ত কিছুই শেয়ার করা হবে। তাই আপনি এই বিষয় সম্পর্কে জানতে চান তবে আমাদের আজকের লেখাটি মনোযোগ সহকারে পড়বেন একটু স্কিপ না করে। আশা করি বুঝতে পেরেছেন, আজকের লেখার ভেতরে আপনারা কি জানতে পারবেন। তাহলে চলুন আমাদের আজকের আলোচনা নিয়ে আলোচনা করা শুরু করা যাক।
নতুন জন্ম নিবন্ধনের জন্য আবেদন (জন্ম নিবন্ধন আবেদন)
জন্ম নিবন্ধন এবং মৃত্যু নিবন্ধন আইন ২০০৪ অনুসারে একটি শিশু জন্মের ৪৫ দিনের মধ্যে জন্ম নিবন্ধন এর কাজটি সম্পন্ন করে ফেলা বাধ্যতামূলক।
বিভিন্ন রকমের অসুবিধা থাকার কারণে দেখা যায় যে ৪৫ দিনের মধ্যে করা হয় না। আর তাদের জন্য আমার পরামর্শ থাকবে আপনার শিশুর ৫ বছরের মধ্যে অবশ্যই জন্ম নিবন্ধন (Jonmo Nibondhon) কাজটি করিয়ে নিবেন।
অন্যথায় দেখা যাবে যে, ৫ বছর বয়স অতিক্রান্ত হয়ে যাওয়ার পরে জন্ম নিবন্ধন করতে অনেক অতিরিক্ত ডকুমেন্টের দরকার হবে এবং ঝামেলাতে হবে হয়রানি হওয়া লাগতে পারে! তাই যত আগে পারেন করিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করবেন।
জন্ম নিবন্ধন করতে কি কি লাগে (নতুন জন্ম নিবন্ধন আবেদন)
- ইপিআই টিকা কার্ড কিংবা হাসপাতালের যে ছাড়পত্র রয়েছে সেটার দরকার হয়।
- হোল্ডিং ট্যাক্সের রশিদ কিংবা জমির খাজনা পরিশোধ করার রশিদ।
- যে ব্যক্তি আবেদন করবে তার পিতা বা মাতার মোবাইল ফোন নাম্বার।
যদি সে থাকে তবে শিশুর বয়স অনুযায়ী দরকারী যে সমস্ত কাগজপত্র দরকার হবে সেগুলো ভিন্ন হতে পারে। জন্ম নিবন্ধন করার জন্য নিচে দেয়া কাগজগুলো দরকার হবে –
জন্ম নিবন্ধন অনলাইন আবেদন
শিশুর বয়স যদি ০ থেকে ৪৫ দিনের মধ্যে হয়ে থাকে তবে সেক্ষেত্র –
- ইপিআই (টিকা) কার্ড কিংবা হাসপাতালের ছাড়পত্র
- আপনার বাসার holding number and হাল সনের holding ট্যাক্সের রশিদ লাগবে
- আবেদনকারী ব্যক্তির পিতা-মাতা/অভিভাবকের সচল মোবাইল ফোন নাম্বার
- পিতা এবং মাতার ডিজিটাল কিংবা অনলাইন জন্ম নিবন্ধন কপি (যদি থাকে তবে জমা দিতে হবে)
- পিতা এবং মাতার জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি (যদি থেকে থাকে তবে জমা দিতে হবে)
জন্ম নিবন্ধন অনলাইন করার নিয়ম
শিশুর বয়স যদি ৪৬ থেকে ৫ বছর হয়ে থাকে তবে –
- ইপিআই (টিকা) কার্ড / স্বাস্থ্য কর্মীর প্রত্যায়নপত্র (স্বাক্ষর লাগবে সীলসহ)
- পিতা /মাতার অনলাইন জন্ম নিবন্ধন কপি (যদি থেকে থাকে)
- পিতা /মাতার জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি (যদি থেকে থাকে)
- প্রযোজ্য ক্ষেত্রে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের প্রত্যয়ন পত্র আর (স্বাক্ষর এবং সিল দেওয়া লাগবে)
- বাসার হোল্ডিং নম্বর আর হাল সনের হোল্ডিং ট্যাক্সের রশিদ
- আবেদনকারী ব্যক্তির পিতা-মাতা/ অভিভাবকের মোবাইল ফোন নাম্বার দিতে হবে
- Jonmo nibondhon form online আবেদন ফরম জমা যে সময় দিবেন সেই সময় আপনাদেরকে ১ কপি রঙ্গিন পাসপোর্ট সাইজের ছবি অবশ্যই নিয়ে যেতে হবে।
নতুন জন্ম নিবন্ধনের জন্য আবেদন ফরম
আপনি যদি নতুন জন্ম নিবন্ধনের জন্য অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে চান তবে নিচে দেওয়া লিঙ্ক থেকে আপনাকে আবেদন করার কাজটি সম্পন্ন করতে হবে। আশা করি বুঝতে পেরেছেন, এই লিঙ্কে যাওয়ার পরে আপনারা অনলাইনের মাধ্যমে জন্ম নিবন্ধনের জন্য আবেদন করার কাজটি খুব সহজে সম্পন্ন করে নিতে পারবেন।
পাঁচ বছরের থেকে বেশি শিশু কিংবা ব্যক্তির জন্য যা যা লাগবে
- বয়স প্রমাণ করার জন্য চিকিৎসক কর্তৃক প্রত্যয়ন পত্র (বাংলাদেশ মেডিক্যাল এন্ড ডেন্টাল কাউন্সিল কর্তৃক স্বীকৃত এমবিবিএস কিংবা তদূর্ধ্ব ডিগ্রিধারী)
- সরকার থেকে কর্তৃক পরিচালিত প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী, জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট কিংবা শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক পরিচালিত মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট
- পিতা তারপরে মাতার অনলাইন জন্ম নিবন্ধন কপি (যদি থেকে থাকে)
- পিতা এবং মাতার জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি লাগবে (যদি থেকে থাকে)
- অথবা, জন্মস্থান কিংবা স্থায়ী ঠিকানা প্রমাণ করার জন্য পিতা / মাতা/ পিতামহ / পিতামহীর দ্বারা স্বনামে স্থায়ী ঠিকানা হিসাবে ঘোষিত আবাস স্থলের বিপরীতে হালনাগাদ কর পরিশোধ করার প্রমাণপত্র দিতে হবে।
- অথবা, জমি কিংবা বাড়ি ক্রয় করার দলিল, খাজনা আর কর পরিশোধ করার রশিদ। (নদীভাঙ্গন কিংবা অন্য যেকোনো কারণে স্থায়ী ঠিকানা বিলুপ্ত যদি হয়ে যায় তবে সেটা জানাতে হবে)
জন্ম নিবন্ধন আবেদন ফরম পূরণ করার নিয়ম
আমাদের মাঝে অনেকে আছে যারা জানি না জন্ম নিবন্ধন আবেদন কোথায় করতে হয়। আর তাই তাদের জন্য আমার এই ব্লগে আমি সব কিছু বিস্তারিত সকল তথ্য শেয়ার করলাম।
অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন আবেদন করার জন্য পুরাতন ওয়েবসাইটটি পরিবর্তন করে নতুন একটি ওয়েবসাইট চালু করা হয়েছে। বর্তমান সময়ে এখন নতুন করে জন্ম নিবন্ধন আবেদন করার জন্য ওয়েবসাইটে লিংকটি হলো – https://bdris.gov.bd/
জন্ম নিবন্ধন আবেদন বাতিল করার নিয়ম
জন্ম নিবন্ধন আবেদন যদি বাতিল করতে চান তবে আপনাকে যে কাজটি করতে হবে তা হল ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা কিংবা কাউন্সিলর অফিস যেখান থেকে আবেদন করার কাজটি সম্পন্ন করেছিলেন সেখানে আপনাকে যেতে হবে। জন্ম নিবন্ধন আবেদন করার জন্য অবশ্যই আবেদনের Application ID জানা থাকা লাগবে। আবেদনটি কি কারণে আপনি বাতিল করতে চাচ্ছেন সেই কারণটি জানিয়ে আপনি আবেদন বাতিল করার জন্য অনুরোধ করতে পারবেন।
আর তাছাড়া আপনারা যদি নতুন জন্ম নিবন্ধনের জন্য আবেদন করতে চান সে ক্ষেত্রে ১৫ দিনের মধ্যে যদি জমা না দেন তবে সেটা দেখা যাবে অটোমেটিক ভাবে আবেদনটি বাতিল হয়ে যাবে।
যদি আপনি আবেদন করার সময় কোন ভুল করে থাকেন তবে, আবেদনটি বাতিল করে আবার নতুনভাবে ফরম পূরণ করে আবেদন করে ফেলতে পারবেন। অফিসে গিয়ে বাতিল যদি না করতে পারেন তবে আপনারা সেক্ষেত্রে ১৫ দিন অপেক্ষা করতে পারেন। এরপরে আবার নতুন করে আবেদন করার কাজটি আপনারা করতে পারবেন অনলাইনের মাধ্যমে খুব সহজে।
জন্ম নিবন্ধন আবেদন পত্র প্রিন্ট
আপনি যদি জন্ম নিবন্ধন আবেদন পত্র প্রিন্ট করতে চান তবে সেক্ষেত্রে আপনাকে https://bdris.gov.bd/application/print এই লিংকের মধ্যে প্রবেশ করতে হবে তারপরে আপনারা দেখতে পারবেন এখানে আবেদনপত্রের ধরন select করার জন্য বলতেছে এখানে আপনারা আপনাদের জন্ম নিবন্ধন আবেদন করার সময় যে ফর্ম নাম্বারটা পেয়েছিলেন সেটি বসিয়ে দিবেন। তারপরে আপনাদের শিশুদের কিংবা যদি আপনি আপনার নিজের জন্য আবেদন করে থাকেন, তবে জন্ম তারিখ সঠিকভাবে টাইপ করে বসিয়ে দিবেন।
এরপরে সবার নিচে আপনি দেখতে পারবেন প্রিন্ট নামে একটি অপশন রয়েছে সেখানে আপনারা ক্লিক করবেন আর তাহলেই আপনারা খুব সহজেই প্রিন্ট করে নিতে পারবেন। তবে এক্ষেত্রে আপনার কাছে যদি প্রিন্টার মেশিন না থাকে তবে আপনি দোকান থেকে গিয়ে তারপরে দোকানদারকে আপনি আবেদনের নাম্বার দিবেন।
অর্থাৎ অ্যাপ্লিকেশন আইডি এবং জন্ম তারিখ অর্থাৎ প্রিন্ট করতে যে সমস্ত তথ্য লাগবে সেগুলো দিবেন তারপরে সে আপনাকে প্রিন্ট মেশিনের মাধ্যমে প্রিন্ট করে দিয়ে দিবে। আর এভাবেই কিন্তু আপনার খুব সহজেই জন্ম নিবন্ধন আবেদন পত্র প্রিন্ট করে নিতে পারবেন। আশা করি যে বুঝতে পেরেছেন, জন্ম নিবন্ধন আবেদন পত্র প্রিন্ট কিভাবে করবেন।
Also Read:
- ব্র্যাক এনজিও লোন পদ্ধতি, লোন সুবিধা ও সুদের হার
- সোনালী ব্যাংক লোন নেওয়ার নিয়ম ও লোন ফরম
- কৃষি ব্যাংক লোন নেওয়ার নিয়ম, ইন্টারেস্ট রেট ইত্যাদি
- ডাচ বাংলা ব্যাংক লোন সুবিধা ও আবেদন পদ্ধতি
- ইসলামী ব্যাংক ডিপিএস খোলার নিয়ম ও লাভ-ক্ষতি
- কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতি ও সুযোগ-সুবিধা
জন্ম নিবন্ধন আবেদন সংক্রান্ত প্রশ্ন এবং কিছু উত্তর জেনে নিন (FAQ)
## জন্ম নিবন্ধন কিভাবে করতে হয়?
উত্তরঃ শিশুর অথবা কোন ব্যক্তির জন্য যদি জন্ম নিবন্ধন করার দরকার হয় তাহলে সবার প্রথমে তাকে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করার কাজটি সম্পন্ন করতে হবে। তারপরে দরকারি যে সমস্ত কাগজপত্র গুলো রয়েছে সেই কাগজপত্র গুলোর ফটোকপি অনলাইন আবেদনের প্রিন্ট কপি নিয়ে সংশ্লিষ্ট সিটি কর্পোরেশন,পৌরসভা কিংবা ইউনিয়ন পরিষদ অফিসে গিয়ে জমা দিতে হবে।
## নতুন জন্ম নিবন্ধন আবেদন করতে কি কি কাগজপত্রের দরকার হয়?
উত্তরঃ শিশুর/ ব্যক্তির বয়স অনুসারে কাগজপত্রের ক্ষেত্রে কিছুটা ভিন্নতা হতে পারে এই বিষয়টি মাথায় রাখবেন। পাঁচ বছরের যদি বেশি হয়ে যায় তবে সে ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের অতিরিক্ত ডকুমেন্টের দরকার হতে পারে। আর এই বিষয়টি নিয়ে পড়ে আপনাদের সঙ্গে বিস্তারিতভাবে সকল তথ্য আলোচনা করা হয়েছে।
## জন্ম নিবন্ধন কোথায় করতে হয়?
উত্তরঃ জন্ম নিবন্ধন করতে চাইলে আপনি ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা বা সিটি কর্পোরেশন কার্যালয়ে গিয়ে খুব সহজেই করতে পারবেন।
## জন্ম নিবন্ধন কখন করা লাগে?
উত্তরঃ সাধারণত শিশু জন্ম হবার 45 দিনের মধ্যে করানোই ভালো। তবে শিশুর ৫ বছরের মধ্যে জন্ম নিবন্ধন করা অনেক সুবিধা জন। আর এর থেকে যদি বেশি বয়স হয়ে যায়, তবে সেক্ষেত্রে প্রয়োজনে কাগজপত্র অনেক বেশি লাগতে পারে এবং এটা অনেক ঝামেলা পণ্য একটি কাজ হতে পারে আপনার জন্য তাই আগে যত পারেন তত আগে করাই ভালো আপনাদের জন্য।
## জন্ম নিবন্ধন কি দুইবার করা যায়?
উত্তরঃ না। জন্ম নিবন্ধন ২য় বার কখনোই করতে পারবেন না। স্বয়ংক্রীয়ভাবে সার্ভারে ডুপ্লিকেট এন্ট্রি দেখানো হবে যার ফলে আপনি আর দ্বিতীয়বার করতে পারবেন না।
## কিভাবে জন্ম নিবন্ধন অনলাইনে আবেদন করতে হয়?
উত্তরঃ অনলাইনের মাধ্যমে কিভাবে জন্ম নিবন্ধনের জন্য আবেদন করবেন সেই বিষয় নিয়ে উপরে আপনাদের সঙ্গে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
## বিবাহিত মহিলাদের ক্ষেত্রে জন্ম নিবন্ধনের ভিতরে কি আসলে তার স্বামীর নাম লিখতে পারবে?
উত্তরঃ না। জন্ম নিবন্ধনে স্বামীর নাম লেখার কোন রকমের সুযোগ নেই। পিতা কিংবা মাতার নাম লেখা লাগবে।
## মা বাবার যদি জন্ম নিবন্ধন না থেকে থাকে তবে কিভাবে জন্ম নিবন্ধনের জন্য আবেদন করতে হবে?
উত্তরঃ বর্তমানে এখন 2023 সালে নতুন আপডেট অনুযায়ী, ২০০১ বা এরপরে জন্মগ্রহণকারী সকল শিশুর জন্ম নিবন্ধন করার জন্য পিতা আর মাতার জন্ম নিবন্ধন বাধ্যতামূলক থাকা লাগবে। পিতা-মাতার জন্ম নিবন্ধন নাম্বার ছাড়া কোনভাবে শিশুর জন্ম নিবন্ধন করার কাজটি সম্পন্ন করা যাবে না।
## জন্ম নিবন্ধন আবেদন করার জন্য নতুন লিংক কোনটি?
উত্তরঃ বর্তমান সময়ে এখন জন্ম নিবন্ধন এর জন্য আবেদন করার নতুন লিংক হচ্ছে – https://bdris.gov.bd/
শেষ কথাঃ তাহলে আমাদের আজকের আর্টিকেল থেকে আপনারা একটু নতুন জন্ম নিবন্ধনের জন্য আবেদন করার নিয়ম এবং কিভাবে আবেদন করবেন ও কি কি কাগজপত্র আবেদন করার জন্য লাগবে এবং কোন বয়সের শিশুর জন্য কি কি কাগজপত্র দরকার হবে কোথা থেকে আবেদন করবে এই সমস্ত বিষয়গুলো নিয়ে জানতে পারলেন। আর তারপরে আবেদন করার পরে অনলাইনে মাধ্যমে সেই আবেদন ফরমটি অনলাইন এর মাধ্যমে কিভাবে প্রিন্ট করবেন খুব সহজে, কোন ওয়েবসাইটের মাধ্যমে গিয়ে প্রিন্ট করতে পারবেন সেটা ও জানতে পারলেন।
অর্থাৎ এক কথায় বললে নতুন জন্ম নিবন্ধন এর জন্য আবেদন করতে যে সমস্ত জিনিসগুলো জানার দরকার এবং কিভাবে করবেন এই সম্পর্কে সম্পূর্ণ ধারণা পেলেন আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে। আর এরকমের বিভিন্ন তথ্য পাওয়ার জন্য আমাদের ওয়েবসাইটের সঙ্গে থাকার জন্য সবসময় চেষ্টা করবেন তাহলে আপনারা প্রতিদিন নতুন বিষয় সম্পর্কে বিভিন্ন আপডেট পাবেন।